নীলাকাশ বার্তাঃ “ঘরোয়া কাপ টুর্নামেন্টে খেলতে যাওয়ার সময় বিমান বিধ্বস্ত হয়ে ব্রাজিলের চার ফুটবলার নিহত হয়েছেন। এরা ব্রাজিলের চতুর্থ বিভাগের ক্লাব পালমাসের খেলোয়াড়। এ দুর্ঘটনায় তাদের ক্লাব সভাপতি ও বিমানটির পাইলটও নিহত হয়েছেন।”
“রোববার পালমাস শহরের পাশে তোকানতিনেসে এভিয়েশন অ্যাসোসিয়েশন নামের একটি ছোট বিমানঘাঁটিতে এ দুর্ঘটনা ঘটে।খবর টাইমস অব ইন্ডিয়া ও মিররের।”
“নিহতরা হলেন- ক্লাবের সভাপতি লুকাস মেইরা, ফুটবলার লুকাস প্রাসেদেস, গিলের্মে নো, রানুলে ও মার্কাস মলিনারি এবং পাইলট ওয়াগনার মাখাদো।”
“ব্রাজিলিয়ান কাপের ম্যাচ খেলতে বেসরকারি একটি ছোট বিমানে চড়ে পালমাস শহর থেকে ৮০০ কিলোমিটার দূরে গোইয়ানিয়ায় যাচ্ছিলেন ক্লাব সভাপতি ও খেলোয়াড়েরা”।বিমানটি উড্ডয়ন করে তোকানতিনেসে এভিয়েশন অ্যাসোসিয়েশন রানওয়ের শেষ প্রান্তে গিয়ে বিধ্বস্ত হয়।এতে বিমানটিতে থাকা সবাই প্রাণ হারান।”
“পালমাস এক বিবৃতিতে এ দুর্ঘটনায় শোক জানিয়ে বলেছে, বিমানটি টেকঅফ করেছিল, এরপর তোকানতিনেসে এভিয়েশন অ্যাসোসিয়েশনের রানওয়ের শেষ প্রান্তে গিয়ে বিধ্বস্ত হয়।পালমাস বলেছে, শোকের সঙ্গে জানাচ্ছি, কেউই বেঁচে ফিরতে পারেননি।তবে কোন বিমানে নিহতরা আরোহন করেছিলেন, পালমাস সেটি জানায়নি।”
উল্লেখ্য, “আগামী সোমবার রাতে গোইয়ানিয়া ক্লাব ভিলা নোভার বিপক্ষে ব্রাজিলের ঘরোয়া কাপ টুর্নামেন্ট কোপা ভের্দের শেষ ষোলোতে খেলার কথা ছিল পালমাসের।সেই টুর্নামেন্টে খেলতেই যাচ্ছিলেন খেলোয়াড়েরা।”
ডেস্ক রিপোর্টঃ ২৩ শে জানুয়ারি রাত্র ১০.৩০ দিকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ) মোঃ আফজাল হোসেন সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে রাত্রি কালীন টহলরত ডিউটি থাকা অবস্থায় দু’জন বখাটে কিশোর এক ছাত্রীকে উঠিয়ে নিয়ে ধর্ষণ চেষ্টার করার সময়ে কিশোরীকে উদ্ধার করেছেন সাতক্ষীরা পুলিশ। ঘটনা সূত্রে জানা যায়, সাতক্ষীরা সদরে বাইপাস রোডে লাবসা থেকে মেডিকেল যাওয়ার পথে বকচরা মোড় থেকে প্রায় ২৫০ গজ দূরে মেডিকেলের দিকে মেইন রোডের পাশে একটি মোটর সাইকেল কাত হয়ে পড়ে থাকতে দেখে পুলিশের কনস্টেবল আসাদ। ঘনকুয়াশ আসাদের চোখ ফাঁকি দিতে পারেনি।
প্রাথমিক ভাবে মনে হল রোড এক্সিডেন্ট। পরক্ষণেই পুলিশ ড্রাইভার কনস্টেবল কামালের চোখে পড়ল ৩টি ছায়ামূর্তি, যেন ছুটে পালাচ্ছে। তাৎক্ষণিক ভাবে ডেকে আনা হল নাইট কিলো টিমকে। ইতোমধ্যে কয়েকশ’ গজ দূর থেকে কিছু গ্রামবাসী উপস্থিত হয়। আশান্বিত হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার। কিছু সময় বাদে খবর এল একটি মেয়ে নিখোঁজ হয়েছে ইটাগাছা থেকে যা ওখান থেকে প্রায় ৫/৭ কিলো দূরে। আরো কিছু পরে নিশ্চিত হওয়া গেল ঐ মেয়েটি হাঁপাতে হাঁপাতে ২০০-৩০০ গজ দূরে একটি দোকানে আশ্রয় নেয়। মেয়েটিকে হেফাজতে নেয়া হল। গা শিউরে উঠার মত ঘটনা।” রাত ৯ঃ৩০ এর দিকে মেয়েটি তার বাড়ি ইটাগাছার কাছে একটি দোকানে যায় ছোট ভাইয়ের জন্য চকলেট নিতে। বখাটে সেই দুই কিশোর আগেও তাকে কুপ্রস্তাব দিয়েছিল মেয়েটিকে দেখতে পেয়ে ফুসলিয়ে মোটর সাইকেলে জোর করে তুলে নিয়ে যায় সেখানে।
রাস্তা থেকে দুই জনে কোলে করে খাল পাড় হয়ে জমি পার হয়ে কলাগাছের বাগানে নিয়ে ধস্তাধস্তি করে ধর্ষনের চেষ্টা করে। কথামত সায় না দিলে মেরে ফেলার হুমকি দেয়। প্রচন্ড শীতে পাতলা একটি সালোয়ার কামিজ উড়না পরা মেয়েটি শীতে ও ভয়ে ঠকঠক কাঁপছিল যদিও আত্মসম্ভ্রম রক্ষা করতে দুজনকে পরাস্ত করে দৌড়ে খাল পেরিয়ে হাইওয়েতে উঠতে সক্ষম হয়। বখাটে দুজনও তাকে ধরে ফেলে।
মেয়েটি বাঁচতে পুনরায় ঝাপটি মেরে দৌড়াতে চেষ্টারত। ততক্ষণে অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের গাড়ির বার লাইটের আলো দেখে বখাটেরা লুকিয়ে যায়। এসআই আহমদ কে নিয়ে ভিকটিমসহ ঘটনাস্থল কলাগাছের বাগানে ভিজিট করেন অতিঃ পুলিশ সুপার। উদ্ধার হয় এক বখাটের মোবাইল ফোন। সেই সূত্র ধরে এক বখাটেকে কিছু সময়ের মধ্যে এরেস্ট করা হয়। রবিবার অপর বখাটেকেও গ্রেফতার করে এসআই আহমদ। আল্লাহর মেহেরবাণীতে, মেয়েটির বেঁচে থাকার অদম্য ইচ্ছাশক্তি এর পাশাপাশি হয়তবা পুলিশের গাড়িতে জ্বলতে থাকা বার লাইট বাঁচিয়ে দিয়েছে মেয়েটিকে সেদিনের জন্য।
আসামীদের গ্রেফতার করায় পুলিশের উপর সন্তোষ প্রকাশ করেছেন সাধারণ মানুষ। এবং এই ঘটনার জড়িতদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসি।
DEVELOPED BY - ANOWARULBD.ME
Leave a Reply