বিনোদন বার্তাঃ”অকারণ লজ্জা বোধের কি আছে? কিছু প্রকাশ করার হলে, তা মন খুলে করাই ভাল। সে একটু বেশি সাহসী হয়ে বিভাজিকা প্রদর্শন হোক, বা কোনও বিষয় নিয়ে নিজের মতামত জানানো। সবই হওয়া উচিত দ্বিধাহীন। এমনটাই মনে করেন অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়। এ খবর দিয়েছে আনন্দবাজার পত্রিকা।”
“সামাজিক মাধ্যমে তার সাম্প্রতিক একটি পোস্ট অন্তত তাই বলছে। ধূসর রঙের একটি গাউন পরা স্বস্তিকাকে ওই পোস্টে দেখা যাচ্ছে বেশ সাহসী ভঙ্গিতে। হাতে পানীয়ের গ্লাস। স্পষ্ট বক্ষ বিভাজিকা।”
“ইনস্টাগ্রাম পোস্টের বিবরণে স্বস্তিকা লিখেছেন, যদি তোমার থাকে, তবে দেখাও, সোজা ব্যাপার। যদিও ঠিক কী দেখানোর কথা বলেছেন, তা স্পষ্ট করেননি।”
“অভিনেত্রী সামাজিক মাধ্যমে বুঝিয়ে দিলেন, বিভাজিকা প্রদর্শন কোনও বড় ব্যাপার নয়।’
দেখা গেল, “স্বস্তিকার সঙ্গে সহমত বলিউড অভিনেত্রী শমিতা শেট্টিও। একসঙ্গে ‘ব্ল্যাক উইডো’ ওয়েব সিরিজে কাজ করেছেন স্বস্তিকা আর শিল্পা শেট্টির বোন শমিতা। স্বস্তিকার ছবিতে শমিতা মন্তব্য করেছেন, ‘হটি’। অনেক অনুরাগীও স্বস্তিকার এই ভাবনার জন্য তার প্রশংসা করেছেন।”
নীলাকাশ বার্তাঃ “রাজধানীর কাকরাইলে মা- ছেলে জোড়া খুনের মামলায় তিন জনের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।” “আজ রোববার ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মোঃ রবিউল আলম এই রায় দেন।”
“মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত তিন আসামি হলেন নিহত শামসুন্নাহারের স্বামী আবদুল করিম, আবদুল করিমের তৃতীয় স্ত্রী শারমিন আক্তার মুক্তা ও শারমিনের ভাই আল আমিন ওরফে জনি।”
“রায় ঘোষণার আগে তিন আসামিকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়।” রায়ে আদালত বলেছেন,” ছেলে আর স্ত্রী খুনের প্রধান পরিকল্পনাকারী বাবা আবদুল করিম”। নিজের হীন উদ্দেশ্যে বাবা করিমের পরিকল্পনায় পরস্পর যোগসাজশে মা- ছেলেকে খুন করা হয়।” নৃশংস এই হত্যাকাণ্ডের একমাত্র শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”
মামলার নথিপত্র বলছে, রাজধানীর কাকরাইলে মা- ছেলে জোড়া খুনের মামলায় তিন আসামির বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের ১৬ জুলাই আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশ।” এই হত্যা মামলায় খুনে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তি দেন আসামি আল আমিন ও তাঁর বোন শারমিন আক্তার।”
পুলিশের তদন্ত প্রতিবেদন বলছে, “আসামি আল আমিন কাকরাইলের বাসায় ঢুকে শামসুন্নাহার ও তাঁর ছেলে সাজ্জাদুল করিমকে কুপিয়ে হত্যা করেন।” পারিবারিক ও সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের জের ধরে পূর্বপরিকল্পনা করে তাঁদের হত্যা করেন আসামিরা।”
“পুলিশের দেওয়া ওই অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে ২০১৯ সালের ৩১ জানুয়ারি আদালত তিন জন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।” “তিন আসামি কারাগারে আছেন”। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে এই মামলায় ২২ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৭ জনকে হাজির করা হয়।”
“সন্ধ্যায় তিনি ফ্ল্যাটে ঢোকেন। এ সময় শামসুন্নাহার দরজা খুলে দেন।” ঘটনার সময় তিনি রান্নাঘরে ছিলেন”। কেউ একজন এসে বাইরে থেকে রান্নাঘরের দরজা লাগিয়ে দেয়।” এরপর তিনি ‘ম্যাডাম’ শামসুন্নাহারের ‘বাঁচাও বাঁচাও’ বলে চিৎকার শুনতে পান।”
নিহত শামসুন্নাহারের বড় ছেলে মশিউর করিম গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, “তাঁর মা ও ভাইকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছিল। বিচারের জন্য তাঁরা এত দিন অপেক্ষা করেছিলেন”। যুক্তিতর্ক শেষ হয়েছে। তাঁরা আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তি চেয়েছিলেন। মামলার নথিপত্রের তথ্য বলছে, কাকরাইলের রাজমণি- ঈশা খাঁ হোটেলের বিপরীত পাশে তলাগলির ছয়তলা একটি ভবনের পাঁচতলায় থাকতেন শামসুন্নাহার ও তাঁর ছেলে সাজ্জাদুল করিম।”
“ভিআইপি রোডের ৭৯/১ মায়াকানন নামের এই বাসায় ঘটনার সময় গৃহকর্মী ছিলেন। লাশ উদ্ধারের সময় তাঁরা দেখেছেন, মায়ের গলায় ছুরির আঘাত ছিল আর ছেলের শরীর ছিল রক্তাক্ত।” গৃহকর্মী বলেন, সন্ধ্যায় তিনি ফ্ল্যাটে ঢোকেন। এ সময় শামসুন্নাহার দরজা খুলে দেন।” ঘটনার সময় তিনি রান্নাঘরে ছিলেন”। কেউ একজন এসে বাইরে থেকে রান্নাঘরের দরজা লাগিয়ে দেয়।”
DEVELOPED BY - ANOWARULBD.ME
Leave a Reply