নীলাকাশ বার্তাঃ “নতুন বছরের শুরুতেই ২৪ ঘণ্টায় এক কোটি ৪০ লাখের বেশি ভয়েস ও ভিডিওকল করেছেন বিশ্বজুড়ে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রাহকরা।”
প্ল্যাটফরমটিতে একদিনে এটিই কলিংয়ের সর্বোচ্চ রেকর্ড। এ তথ্য জানিয়েছে ফেসবুক।”
বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, করোনার কারণে বন্ধু ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ কঠিন হয়ে পড়ে। তাই এক বছর আগের চেয়ে ২০২০ সালে নববর্ষের শুরুতে হোয়াটসঅ্যাপ কলিং ৫০ শতাংশের বেশি বেড়েছে। শুক্রবার এ তথ্য জানিয়েছে ফেসবুক।”
“করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা ও ঘরে থাকার কারণে কাছের মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে প্রযুক্তিকে সবচেয়ে বেশি কাজে লাগিয়েছে সারাবিশ্ব।”
এ সময়ে সবচেয়ে বেশি চাহিদা বেড়েছে ভিডিওকলিং ফিচারে।”
“ফেসবুকের কারিগরি প্রকল্প ব্যবস্থাপক কেইটলিন ব্যানফোর্ড এক বিবৃতিতে বলেছেন, কোভিড ১৯-এর আগে নববর্ষের প্রারম্ভে মধ্যরাতে বিশ্বজুড়ে ফেসবুকে সবচেয়ে বেশি মেসেজিং, ছবি আপলোড এবং সোশ্যাল শেয়ারিং দেখা গেছে।” যদিও মহামারীর শুরুর দিকে ২০২০ সালের মার্চ মাসে যে ট্রাফিক দেখা গেছে, তা নববর্ষের শুরুর ট্রাফিককে কয়েক দফা পেছনে ফেলবে এবং এটি কয়েক মাস চলেছে।”
সাক্ষাৎ কার “জীবন নিয়ে দুশ্চিন্তা হচ্ছে”
নীলাকাশ বার্তাঃ “করোনার এই কঠিন সময়ে তারকারা কে, কোথায় ঈদ উদযাপন করেছেন তা জানার আগ্রহ অনেকেরই। সেই আগ্রহ থেকেই আমাদের এ আয়োজন।” ঈদের দিনে বাংলাদেশের জাতীয় দলের পেসার তাসকিন আহমেদের সঙ্গে কথা হয় যুগান্তরের।” এই তারকা ক্রিকেটারের কেমন কাটল ঈদ- তা পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হল-
যুগান্তরের সাক্ষাৎ কারটি হুবহু তুলে ধরা হয়েছে,,,,
আসসালামু আলাইকুম,,,
তাসকিন আহমেদ: কেমন আছেন।
যুগান্তর: আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
যুগান্তর: আপনি কেমন আছেন?
তাসকিন আহমেদ: আলহামদুলিল্লাহ, আমিসহ পরিবারের সবাই ভালো আছে।
যুগান্তর: করোনায় ঈদ কেমন কাটল?
তাসকিন আহমেদ: আলহামদুলিল্লাহ, ভালোই কাটল।
যুগান্তর: ঈদের দিন আমরা সাধারণত আত্মীয়র বাসায় বা কোথাও ঘুরে বেড়াতে অভ্যস্ত। এবার কি কোথাও ঘুরতে গেলেন?
তাসকিন আহমেদ: না ভাই, এবার অনেক ডিফ্রেন্ট।
যুগান্তর: ঈদের জন্য এবার শপিং করেছেন?
তাসকিন আহমেদ: আসলে এবার তেমন কিছুই হয়নি।
যুগান্তর: তাহলে কি পুরাতন পোশাক দিয়েই ঈদ করেছেন?
তাসকিন আহমেদ: পুরাতন না, নতুনই বলা চলে। আগের কেনা অনেক পোশাক ছিল, সেই পোশাক দিয়েই আমি আর আব্বু ঈদ করেছি। নিজের জন্য এবার কোনো শপিং করা হয়নি। তবে করোনাভাইরাস কেন! এর চেয়ে বড় কোনো ভাইরাস হলেও মেয়েরা শপিংয়ে যাবেই, ওদের আপনি আটকাতে পারবেন না।
যুগান্তর: মহামারী করোনাভাইরাসের কারণে বাংলাদেশের একাধিক সিরিজ, এশিয়া কাপ সবশেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বাতিল হল…?
তাসকিন আহমেদ: আসলে যেটা চলে গেছে সেটা নিয়ে আফসোস করে হতাশ হয়ে কোনো লাভ নেই। এখন খেলার চেয়ে জীবন নিয়ে বেশি দুশ্চিন্তা হচ্ছে। এখন আমাদের যথা সম্ভব ভালো থাকার চেষ্টা করতে হবে।
যুগান্তর: ঈদুল আজহার দিনে যুগান্তরকে সময় দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
তাসকিন আহমেদ: আপনাকেও ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন।
DEVELOPED BY - ANOWARULBD.ME
Leave a Reply